গিটার । গিটার শেখার শুরুর ধাপ

 

গিটারের দাম ও গিটার শেখার শুরুর ধাপটি শুরু করার উপায় নিয়ে আজকের ব্লগপোস্ট। গিটার বাজানো একটি সৃজনশীল প্রতিভা যা অনেক মানুষকে সঙ্গীতশিল্পে প্রবেশ করতে সাহায্য করে

গিটারের দাম । গিটার শেখার শুরুর ধাপ

গিটার পরিচিতি নিয়ে আজকে আমরা যা যা শিখাবো একজন নতুন গিটার বাদক হিসেবে আপনাকে সাহায্য করবে বলে আশা করছি।। গিটার শিক্ষা নিয়ে পুরো আলোচনায় যা যা থাকছে

পেজ সূচি-

গিটার পরিচিতি

গিটার হলো একটি ৬ তারযুক্ত জনপ্রিয় বাদ্যযন্ত্র যা সংগীতের বিভিন্ন ধারায় ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়। যেমন রক, ব্লুজ, জ্যাজ, ক্লাসিক্যাল ইত্যাদি। সাধারণত গিটার ২ ধরণের হয়ে থাকে যথা: (1)অ্যাকুয়েস্টিক গিটার  (2) ইলেকট্রিক্যাল গিটার

অ্যাকুয়েস্টিক গিটার তার নিজস্ব কাঠামো থেকে শব্দ তৈরী করে। এখানে মূলত নেইলন অথবা ধাতব তারের কম্পনের মাধ্যমে সুর তৈরী হয়। এই গিটারের আবার বিভিন্ন ভাগ হতে পারে যেমন:(1)ক্লাসিক্যাল গিটার  (2)ফোক গিটার  (3)ফ্লামেনকো গিটার  এই সব গিটার মূলত খুব শ্রুতি মধুর হয়। এবং রিলেক্সিং সাউন্ড তৈরী করে।

আবার ইলেকট্রিক গিটারের ক্ষেত্রে গিটার তারের কম্পাঙ্ককে বৈদুতিক সংকেতে রূপান্তর করে সেই সংকেত কে আমপ্লিফেয়ার এর মাধ্যমে আমাদের কাছে পৌঁছায় দেয়। রক মিউজিক এর ক্ষেত্রে ব্যাপক ব্যবহৃত হয় ইলেকট্রিক গিটার। ইলেকট্রিক গিটারের সাথে অনেক গুলি ইনস্ট্রুমেন্ট এর প্রয়োজন হয় তাই এটি বলা যায় বিগিনারদের জন্য ব্যায়বহুল ইনস্ট্রুমেন্ট।

গিটারের বিভিন্ন অংশ

গিটার পুরোটি একটি গিটার কয়েকটি অংশ নিয়ে তৈরী হয় যেমন: 
  1. বডি 
  2. নেক
  3. ফ্রেটবোর্ড
  4. সাউন্ড হোল
  5. হেডস্টক 
গিটারের এর প্রধান অংশ গুলির মধ্যে হলো বডি একটি। বডি হলো গিটারের মূল কাঠামো। বডির পর আসে নেক। নেক হলো গিটারের লম্বা অংশটি। যা ফ্রেটবোর্ড, ফ্রেটস ও টিউনিং পেগস নিয়ে গঠিত। হেডস্টেক হলো গিটারের শীর্ষ অংশ যেখানে টিউনিং পেগস থাকে। এগুলির সমন্বয়ে তৈরী হয় একটি পুরো গিটার।

গিটারের প্রকারভেদ

গিটার একটি ৬ তার (স্ট্রিং) বিশিষ্ট বাদ্যযন্ত্র যা হাজারো মানুষের মনকাড়া সুর তৈরি করে থাকে। গিটার একটি অন্যতম জনপ্রিয় সঙ্গীতযন্ত্র যা বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন ধারার সঙ্গীতে ব্যবহৃত হয়। যেমন ধরুন রক, জ্যাজ, ক্লাসিকাল ইত্যাদি। গিটার বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে। গিটারের প্রকারভেদঃ-
  1. অ্যাকুয়েস্টিক গিটার
  2. ইলেকট্রিক্যাল গিটার
  3. বেজ গিটার
  4. ক্লাসিকাল গিটার 
নতুন গিটার শিখার ক্ষেত্রে অ্যাকুয়েস্টিক গিটার ভালো। এটিতে কোনো প্রকার ইলেকট্রিক্যাল ইনস্ট্রুমেন্ট নেয়। তাই এটি বহনে সুবিধা এবং শেখার ক্ষেত্রে এটি দিয়ে শিখলে অন্য গিটার গুলি সহজেই বাজাতে পারা যায়। আবার অ্যাকুয়েস্টিক গিটার মোটামোটি কম দাম থেকেই পাওয়া যায়। চায়না বিভিন্ন ব্রান্ড এর গিটার বাজারে পাওয়া যায় যা তুলনামূলক দাম কম

গিটারের দাম

চায়নিজ ব্রান্ড TGM, AXE, QT ছাড়াও ইত্যাদি ব্রান্ড এর অ্যাকুয়েস্টিক গিটার রয়েছে যা স্বল্পমূলয়ে ভালো গিটার প্রদান করে থাকে। TGM, AXE, QT ব্রান্ডের এই গিটার গুলির বর্তমান বাজার মুল্য ৬০০০ টাকার আসেপাশে। এছাড়াও আছে বহুল জনপ্রিয় SIGNETURE ব্রান্ড এর গিটার যার বর্তমান বাজার মুল্য ৪৫০০ টাকা থেকে ৫০০০ টাকার মধ্যে।

এগুলি ছাড়া আরও অনেক কোম্পানির গিটার রয়েছে যেমন Fender, Gibson, Ibanez, Yahama, Martin ইত্যাদি। এগুলির দাম একটু বেশি। গিটারের দামের তারতম্য হয় এর গুনগত মান, সাউন্ড ও নির্মাণের ওপর ভিত্তি করে।  এই গিটার গুলির মান ও সাউন্ড কোয়ালিটি অসাধারন। খুব শ্রুতিমধুর সাউন্ড উৎপন্ন করতে পারে দেখে এগুলির দাম একটু বেশি। এই গিটার গুলি মূলত প্রফেশনাল সঙ্গীতশিল্পীরা ব্যবহার করেন।

কোন কোম্পানির গিটার ভালো

দেশি-বিদেশি বিভিন্ন গিটার কোম্পানি রয়েছে যারা বাজারে বিভিন্ন মানের, বিভিন্ন দামের গিটার সরবরাহ করে থাকে। কিছু কোম্পানি কম দামে বেশ ভালো প্রডাক্ট সাপ্লায় করে আবার উল্টো দিকে অনেক অসাধু কোম্পানিও আছে যারা দাম ঠিকই নেয় কিন্তু প্রডাক্ট ভালো দেয় না। ফলে ভোগান্তিতে পড়তে হয় ক্রেতাদের। তাই সকলের উচিত কোনো কিছু ক্রয় এর পুর্বে সেটি সম্পর্কে ভালো ভাবে জেনে নেওয়া। অনথায় পরবর্তীতে ভোগান্তির শিকার হতে হয়।বেশ কিছু ভালো ব্র্যান্ডের গিটার মার্কেটে এভেলেবল আছে।

TGM, AXE, QT, Fender, Gibson, Ibanez, Yahama, Martin এগুলি ভালো মানের গিটার প্রভাইড করে। প্রথম ৩টি ব্র্যান্ডের গিটার হলো চাইনিজ ব্রান্ড। এগুলি কম দামে ভালো গিটার দিয়ে থাকে। পরের গুলি মিড রেঞ্জ থেকে হাই রেঞ্জ এর গিটার। মূলত প্রফেসনাল আর্টিস্টরা এই গিটার গুলি ব্যবহার করে থাকে। এগুলি ছাড়াও কিছু দেশীয় ব্র্যান্ড এর গিটার খুব সল্প মুল্যে পাওয়া যায়। সেগুলি আসলে ব্যবহারের অযোগ্য। বিগিনার হিসেবে আপনার উচিত চাইনিজ ব্র্যান্ডের অ্যাকুয়েস্টিক গিটার গুলি দিয়ে অনুশীলন করা।

গিটার শেখার প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম

গিটার একটি ৬ তার (স্ট্রিং) বিশিষ্ট বাদ্যযন্ত্র যা হাজারো মানুষের মনকাড়া সুর তৈরি করে থাকে। গিটার একটি অন্যতম জনপ্রিয় সঙ্গীতযন্ত্র যা বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন ধারার সঙ্গীতে ব্যবহৃত হয়। গিটার শেখার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম এবং উপকরনের দরকার হয় যা আপনার গিটার শেখার প্রক্রিয়াকে সহজ ও আনন্দনীয় করে তুলবে। এখন সেই সরঞ্জামের তালিকা দেওয়া হলঃ-
গিটারের দাম । গিটার শেখার শুরুর ধাপ
  1. গিটার: গিটার শেখার জন্য অবশ্যই আপনার একটি অ্যাকুয়েস্টিক গিটার প্রয়োজন হবে যা আপনার বাজেট অনুযায়ী বেছে নিতে পারেন।
  2. টিউনার: গিটারের স্ট্রিং গুলি সঠিক স্কেল এ টিউন করার জন্য একটি টিউনার অবশ্যই দরকার। টিউনার ছাড়া সঠিক স্কেলে টিউন হয়না।
  3. পিক: পিক বা প্লেক্ট্রাম বিভিন্ন আকার ও পুরুত্বের হয়। পিক ব্যবহার করে গিটারের তার গুলিতে কম্পন সৃষ্টি হয় এবং সাউন্ড উৎপন্ন হয়।
  4. ক্যাপো: এটি ব্যবহার করে গিটারের সুর পরিবর্তন করা হয়।
  5. মেট্রনাম: মেট্রনাম ব্যবহার করা হয় তাল ঠিক রাখার জন্য। এটি একটি নির্দিষ্ট গতিতে নির্দিষ্ট সময়কাল পরপর টিকটিক শব্দ তৈরি করে যার তালে তালে গিটার বাজাতে হয়।

গিটার শেখার প্রথম ধাপ

গিটার শেখার প্রথম ধাপে শুরুতে গিটার সেটাপ করতে হবে। গিটার সেটাপ বলতে আমাদের গিটারটিকে সঠিক ভাবে টিউন করতে হবে এর জন্য আমাদের টিউনার এর দরকার হয়। টিউন হয়ে গেলে গিটারের সাথে প্রাকটিস শুরু করতে হবে। সঠিক পজিশনে বসে গিটার এক্সারসাইজ করতে হবে। এটিকে ফিঙ্গার এক্সারসাইজ বলে।

ফিঙ্গার এক্সারসাইজ এর ফলে আমাদের গিটারের সাথে হাত এর সেটআপ হয়। বিভিন্ন ধরণের এক্সারসাইজ করা যায়। এই নিয়ে ইউটিউব এ অনেক রেফারেন্স পেতে পারি। নিয়মিত ফিঙ্গার এক্সারসাইজ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেয়। এরপরে গিটার কর্ডস শিখতে হবে। এর পর আরও এডভান্স অনেক এক্সারসাইজ আছে অনেক কর্ডস আছে। 

বেসিক কয়েকটি কর্ডস শুরুতে শিখতে হবে। বাংলায় আমাদের যেমন সারেগামাপা রয়েছে তেমনি মেজর মাইনর বিভিন্ন স্কেল এর বিভিন্ন কর্ডস আছে। যেমন G, D, Dm, Em, E, C, A, Am ইত্যাদি। গিটারের কয়েক ধরণের স্কেল আছে। যেমন মেজর স্কেল, মাইনর স্কেল, পেন্টাটনিক স্কেল, ব্লুজ স্কেল। গিটারের স্কেল গুলি ফিঙ্গার এক্সারসাইজ করে বাজিয়ে গিটারিস্টরা হাতের বাজানোর গতি ও সঠিক নোট বাজানোর ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে।

গিটার অনুশীলন

গিটার বাজানোর জন্য অনুশীলন এর ওপর কোনো কিছু হয় না। যত অনুশীলন করা হবে ততই দক্ষতা ও গতি বৃদ্ধি পাবে। তাই অনুশীলন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। অনুশীলন কিছু ধাপে ধাপে হতে হবে। 

1. কর্ড প্রোগ্রেশন ও স্কেলিং: 
  • কর্ড(Chord): প্রথমে ওপেন কর্ড গুলি শিখতে হবে। যেমন G, D, Dm, Em, E, C, A, Am এবং এগুলি বাজানো ও বাজাতে বাজাতে পরিবর্তন করার চেষ্টা করতে হবে।
  • স্কেল(Scale): পেন্টাটনিক ও মেজর-মাইনর স্কেল দিয়ে প্রথমে প্রাকটিস শুরু করতে হবে। এবং কঠোর অনুশীলন করতে হবে।
2. ফিঙ্গার এক্সারসাইজ
  • ক্রমেটিক এক্সারসাইজ: প্রতিটি ফ্রেটে একের পর এক আঙ্গুল রাখুন (1-2-3-4) এবং এক স্ট্রিং থেকে অন্য স্ট্রিং এ নিয়ে যান।
  • স্ট্রেটচিং এক্সারসাইজ: আঙুলের রেঞ্জ বাড়ানোর জন্য এই এক্সারসাইজ করুন।
3. রিদম ও স্ট্রামিং
  • রিদম: মেট্রোনাম ব্যবহার করে বিভিন্ন রিদম প্যাটার্নে প্রাকটিস করতে হবে।
  • স্ট্রামিং প্যাটার্ন: আপস্ট্রোক এবং ডাউনস্ট্রোক করে বিভিন্ন প্যাটার্নে স্ট্রাম করতে শিখুন।
4. থিওরি শিখুন
  • মিউজিক থিওরি: নোট, স্কেল, কর্ড প্রোগ্রেশন সম্পর্কে জানুন। এটি আপনাকে ভালো সঙ্গীত সম্পর্কে জানতে ও তৈরি করতে সাহায্য করবে।
নিয়মিত অনুশীলন এবং ধৈর্য্য ধরে প্রতিদিন কিছুটা সময় ব্যয় করুন। এই অনুশীলন প্রক্রিয়া টা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এর পাশাপাশি, প্রফেশনাল শিক্ষক বা অলাইন টিউটরিয়াল এর সাহায্য নিলে শেখার প্রক্রিয়া আরও সহজ হয়। এভাবে নিয়মিত অনুশীলন করে ধীরে ধীরে গিটার বাজানোর দক্ষতা বাড়ানো যায়।

গিটার কর্ডস

গিটার কর্ডস জানতে হলে প্রথমে গিটারের প্রত্যেকটি স্ট্রিং নোট সম্পর্কে জানতে হবে।
সর্ব প্রথম ও মোটা স্ট্রিংটি হলো E high
1. E (High)
2. B
3. G
4. D
5. A
6. E(low)
এগুলি বিভিন্ন প্যাটার্নে ধরে কর্ড বাজানো হয়। কর্ড বাজাতে হলে প্রথমে গিটারের অবস্থান সঠিক করে ধরতে হবে। বসে থাকলে গিটারটি ডান পায়ের ওপর রেখে বাম হাত দিয়ে ফ্রেটবোর্ড ধরেতে হবে। এর পর প্রতিটি আঙ্গুল নির্দিষ্ট স্থানে রেখে ধরতে হবে। কোন কর্ড এর জন্য আঙ্গুল কোথায় রাখতে হবে তা দয়া করে গুগল থেকে দেখে নিবেন। শুরুতে ওপেন কর্ড যেমনঃ- C, D, Em, G এগুলি দিয়ে বাজানো শুরু করতে পারেন। লক্ষ্য রাখতে হবে যেন প্রত্যেকটি স্ট্রিং সঠিক ভাবে বাজে।

কর্ড ধরার পর এই বিষয়টি খেয়াল রাখবেন। কর্ড ধরার পর আলাদা আলাদা ভাবে প্রত্যেকটি তার বাজিয়ে দেখবেন। যদি কোনো তার মিউট অবস্থাই থাকে তাহলে বুঝবেন অন্ন কোনো আঙ্গুল ওই তারে বেধে গেছে। একটির সাথে ওপর তার বা আঙ্গুল স্পর্শ করা যাবে না। প্রতি নিয়ত প্রাকটিস করলে আস্তে আস্তে এই বিষয় গুলি ঠিক হয়ে যাবে এবং পরিস্কার সাউন্ড তৈরি করতে পারবেন।

মাত্র ৪টি কর্ড দিয়ে অনেক গান

কিছু কমন কর্ড প্রগ্রেশন আছে যা দিয়ে অনেক গুলি গান বাজানো সম্ভব। প্রায় সব গান এই প্রগ্রেশন দিয়ে তুলে ফেলা সম্ভব। যেমনঃ G, D, Em, C এই প্রগ্রেশন দিয়ে প্রায় সকল গান তুলা সম্ভব। আমি কয়েকটি জনপ্রিয় বাংলাদেশি গান আপনাদের সাজেস্ট করতে পারি,
  1. আলো ( তাহসান )
  2. দুঃখ বিলাশ ( আর্টসেল )
  3. ভালবাসি যারে ( ওয়ারফেজ )
  4. নিরবতা ( ইমরান )
  5. সুন্দরীতমা ( আর্টসেল )
  6. বসন্ত বিকেল ( শিরোনামহীন )
এছাড়াও কিছু হিন্দি কমন গান রয়েছে যা সচরাচর গাওয়া যাই যেমন ধরুনঃ
  1. তুম হি হো ( আশিকি ২ )
  2. তুম সাৎহ হো
  3. পেহ্‌লা নাশা
  4. তুম মিলে 

কমন ও সহজ কয়েকটি কর্ড প্রগ্রেশন

হাজারো গান রয়েছে যেই সব কর্ড প্রগ্রেশন দিয়ে যা দিয়ে আমরা অনেক গান বাজাতে পারি বিগিনার হয়েও। সেরকম কমন ও সহজ কয়েকটি কর্ড প্রগ্রেশনঃ
গিটারের দাম । গিটার শেখার শুরুর ধাপ
  • G, D, Em, C
  • C, Am, Dm, G
  • G, C, D
  • A, D, E
  • E, A, D
  • C, Am, F, G

শেষ কথা

গিটার বাজানো একটি সাধনা সরূপ। গিটার বাজাতে অনেক ধৈর্য্যর প্রয়োজন হয়ই। এর ফলে নিরাশ হয়ে পরলে হবে না। আশা রাখতে হবে এবং কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। প্রতিদিন অনুশীলন করতে হবে। রেগুলার অনুশিলনের ফলে খুব তাড়াতাড়ি ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে। তাই আমার বক্তব্য এই যে আপনারা যারা পোস্টটি পড়ছেন তারা নিয়মিত গিটার অনুশীলন করুন। এবং এর সাথে ইউটিউব টিউটোরিয়াল দেখুন আর একজন শিক্ষক এর নিকট হতে গিটার বাজানো শিখুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাই আর্টিকেল কুইল এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url