৩০ দিনে ১ কেজি ওজন কমানোর সহজ ও দ্রুত উপায়!

৩০ দিনে ১ কেজি ওজন কমানোর সহজ উপায় জানতে চান? আজ এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে ওজন কমানোর ১৫টি উপকারী টিপস শেয়ার করবো, যা আপনার অতিরিক্ত মেদকে ১৫ দিনে দ্রুত ও স্বাস্থ্যসম্মতভাবে কমাতে সাহায্য করবে।

১৫-দিনে-৫-কেজি-ওজন-কমানোর-সহজ-ও-দ্রুত-উপায়ওজন কমানোর জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম ও অন্যান্য আরো অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। আজ আপনাদের সাথে ঘরোয়া উপায়ে ওজন কমানোর উপায় থেকে শুরু করে সব ধরণের উপায় আমি আলোচনা করতে চলেছি।

পেজ সূচিপত্রঃ ৩০ দিনে ১ কেজি ওজন কমানোর সহজ ও দ্রুত উপায়!

ওজন কমানোর ১৫টি সহজ উপায়

ওজন কমানো উপায় না জানা থাকলে অনেকের কাছে এটি একটি কঠিন ও সময়সাপেক্ষ বিষয় মনে হয়ে থাকে। ওজন বেড়ে যাওয়াতে মানুষ অনেক সমস্যার সম্মুখীন হয় যেমন, হার্ট এর অসুখ, ডায়াবেটিস, কিডনি জটিলতা ইত্যাদি। আবার শরীরের অতিরিক্ত মেদ আপনার সৌন্দর্য্যকে নষ্ট করে দেয়।

যার ফলে আপনি নিজের প্রতি কনফিডেন্স হারায় ফেলেন। তবে কিছু সহজ অভ্যাস গড়ে তুললে আপনি অনেক দ্রুত ও স্বাস্থ্যসম্মতভাবে নিজের ওজন কমিয়ে ফেলতে পারেন। আজ আপনাদের ওজন কমানোর ১৫টি টিপস ও ১৫দিনের একটি ডায়েট প্ল্যান দিয়ে দিব যা আপনাদের ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে বাধ্য।

ওজন কমাতে পানি পান কতটা কার্যকর

ওজন কমাতে পানি পান? জি পানি এমন একটি পানীয় যা আপনার ওজন কমানোর জন্য শরীরের জন্য অপরিহার্য। পানি পান করার ফলে শরীর থেকে টক্সিন জাতীয় বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়। এতে আপনার হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং বিপাক ক্রিয়াকে ত্বরান্বিত। এর ফলে আপনার শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমে যায়।

আবার পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করলে আপনার মনে হবে যে আপনার পেট ভরা। এতে আপনার ক্ষুদা কম লাগবে আর খাবারের চাহিদা কমে যাবে। অপরদিকে কম পরিমাণ পানি পান করলে আপনার শরীর ডিহাইড্রেশন দেখা দিবে, যাতে আপনার ক্ষুদা বেড়ে যাবে, যার ফলে আপনি প্রয়োজনের বেশি খাদ্য গ্রহণ করলে ওজনও বৃদ্ধি পাবে।

তাইলে এখন প্রশ্ন হলো কতটুকু পরিমাণ ও কিভাবে সঠিকভাবে পানি পান করবেন? প্রতিদিন অন্তত ৮ গ্লাস/ ২ লিটার পানি পান করতে হবে। ব্যায়াম ও অতি গরমে পানি বেশি পান করা উচিত। আর আপনি খাবার খাওয়ার পূর্বে পানি পান করলে আপনার ক্ষুদা কম থাকবে যার জন্য খাওয়াও কম হবে, যা আপনার ওজন কমাতে অনেক সাহায্য করবে।

ওজন কমাতে কি বেশি পরিমাণ প্রোটিন খেতে হবে

ওজন কমাতে প্রোটিন খেতে হবে কেন? প্রোটিন মূলত দীর্ঘসময় পর্যন্ত পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। এতে আপনার ক্ষুদাও কম লাগে। আবার প্রোটিন জাতীয় খাবার আপনার পেশীর বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে, এতে আপানার ফ্যাট বার্ন করতে সাহায্য করে। তাই অবশ্যই ওজন কমাতে প্রোটিন অনেক উপকারী খাদ্য উপাদান।

১৫-দিনে-৫-কেজি-ওজন-কমানোর-সহজ-ও-দ্রুত-উপায়প্রোটিন জাতীয় খাবারের একটি তালিকা দেওয়া হলো,

প্রোটিন জাতীয় খাবার তালিকা প্রোটিনের পরিমাণ
বাদাম প্রতি ১০০গ্রামে আছে প্রায় ১৫গ্রাম প্রোটিন।
ডিম -
দুধ ৮ আউন্স দুধের পরিবেশনায় ৮ গ্রাম প্রোটিন থাকে
ডাল -
কুমড়োর বীজ -
কুইনোয়া -
মাছ ও মাংস -
সোয়াবিন প্রতি ১০০গ্রামে প্রায় ৫২গ্রাম প্রোটিন বিদ্যমান থাকে।
কয়লা বীণা -
চিংড়ি প্রতি ১০০গ্রাম চিংড়িতে ২৪গ্রাম প্রোটিন
আলু একটি মাঝারি আলুতে ৪ গ্রাম প্রোটিন থাকে
ফুলকপি এক কাপ কাটা ফুলকপিতে ২ গ্রাম প্রোটিন থাকে।
গরুর মাংস -
ওটস প্রতি ১০০ গ্রামে প্রায় ১৭ গ্রাম প্রোটিন
টুনা -
পেয়ারা -
ছোলা -
মসুর ডাল -
দই প্রতি কাপ দই এ ১৮-২৫ গ্রাম পর্যন্ত প্রোটিন থাকে।
মটরশুটি প্রতি কাপ মটরশুটি তে রয়েছে ২৫ গ্রাম প্রোটিন।
সবুজ মুগ ডাল প্রতি ১০০গ্রাম সবুজ মুগ ডালে থাকছে ২৪গ্রাম প্রোটিন।
স্বাদু পানির মাছ প্রতি ১০০গ্রাম মাছে থাকে ২১-২৫গ্রাম প্রোটিন।
শিমের বিচি প্রতি ১০০গ্রামে রয়েছে প্রায় ২১গ্রাম প্রোটিন।
মুরগির বুকের মাংস/ চিকেন ব্রেস্ট প্রতি ১০০গ্রাম চিকেন ব্রেস্টে পাবেন প্রায় ৩১গ্রাম প্রোটিন।
টার্কি মুরগির কিমা/ গ্রাউন্ড টার্কি প্রতি ১০০গ্রাম টার্কি মুরগির কোষযুক্ত মাংসের কিমায় রয়েছে অন্তত ২৭গ্রাম প্রোটিন।
সালমন -
মুরগির গিলা/ চিকেন গিজার্ড প্রতি ১০০গ্রামে প্রায় ২০গ্রাম করে প্রোটিন পাওয়া যেতে পারে।
সূর্যমুখী বীজ প্রতি ১০০গ্রামে রয়েছে প্রায় ২১গ্রাম প্রোটিন।
পিনাট বাটার প্রতি ১০০গ্রামে তাই প্রায় ২৫গ্রাম প্রোটিন বিদ্যমান।
গমের রুটি এতে প্রায় ১৩ শতাংশ প্রোটিন।
শুটকি মাছ প্রতি ১০০গ্রাম শুটকি মাছে প্রায় ৬২গ্রাম পর্যন্ত প্রোটিন পাওয়া যায়।
শণ বীজ এতে প্রোটিনের পরিমাণ প্রায় ৭-১০ শতাংশ।
বাদামী চাল/ ব্রাউন রাইস -
অ্যাভোকাডো ফলটিতে প্রোটিনের পরিমাণ প্রতি ১০০গ্রামে ২-৫গ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে।
বার্লি/ যব প্রতি ১০০গ্রামে প্রায় ১৩গ্রাম করে প্রোটিন আর মাত্র ০.৫গ্রাম স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকবে।
চিজ/পনির প্রতি ১০০গ্রাম পনিরে প্রায় ২৫গ্রাম প্রোটিন
প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়ার সঠিক সময়ঃ সকালে প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে সারাদিন এর জন্য শক্তি পাওয়া যায়। যার জন্য সারাদিন ক্ষুদা কম লাগে। তাই সকালে ও দুপুরে প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত।

সবুজ শাক-সবজি ও ফলমূল খেলে কি মেদ কমানো সম্ভব

সবুজ শাক-সবজিতে কম ক্যালরি ও বেশি পরিমানে ফাইবার থাকে। যা ক্ষুদা ও দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করে। সবুজ শাক-সবজি পেট ভরা রাখে এবং শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজ সরবারহ করে থাকে। আবার ফলমূলে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, ফাইবার থাকে যা আপনার শরীরকে রাখে সুস্থ ও ওজন কমাতে সাহায্য করে।

বিশেষ করে আপেল, কলা, স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি ইত্যাদি ফলে অধিক পরিমাণ প্রোটিন থাকে। তাই প্রতিদিন খাবার তালিকাতে সালাদ রাখবেন এবং বিভিন্ন সবজি ও ফল রাখবেন। এতে আপনার শরীরে ক্ষুদা কমবে এবং দীর্ঘসময় পেট ভরা ভরা লাগবে। আপনি প্রতিনিয়ত খাবারের স্টাইল পরিবর্তন করবেন যাতে আপনার খাবার খেতে একঘেয়েমী না লাগে।

নিয়মিত ব্যায়াম করে কিভাবে ওজন কমানো যায়

ওজন কমানোর জন্য আপনি ঘরেই খুব সহজে ব্যায়াম করতে পারেন। স্কোয়াট, পুশ-আপ, লাঙ্গেস ইত্যাদি ব্যায়াম প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে করলে আপনার মেদ কমে যাবে। ওজন কমাতে ৩০-৪০ মিনিট কার্ডিও ব্যায়াম করা উচিত। প্রতিদিন সকালে উঠে বাইরে হাটাহাটি, দৌড়ানো ও সাইকেল চালানো উচিত। এগুলো আপনার মেদ কমাতে সাহায্য করবে।
স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সম্পর্কিত পোষ্টঃ

ঘুমের অভাবে কি ওজন বাড়ে

অনেকের বিভিন্ন ব্যস্ততা ও মানসিক অশান্তিতে থাকার কারণে পর্যাপ্ত ঘুম হয়না। যার ফলে শরীরে মেটাবলিজমের গতি কমিয়ে দেয় এবং হরমোনের ডিজব্যালেন্স এর কারণে শরীরে অতিরিক্ত মেদ তৈরি হয়। যার ফলে ওজনও বেড়ে যায়। তাই চেষ্টা করবেন প্রতিদিন ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানোর জন্য। সঠিক সময় ঘুমানোর জন্য অবশ্যই ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস দূরে রাখুন।

ওজন কমাতে চাইলে কতটুকু চিনি খাবেন

ওজন কমাতে চাইলে অবশ্য চিনি খাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে। প্রতিদিন ২৫-৫০ গ্রাম চিনি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হলেও, ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এর থেকে কম পরিমানে চিনি গ্রহণ করতে হবে। এখন প্রশ্ন হলো শরীরে তাহলে শর্করার পরিমাণ কমে যাবে নাতো? চিনির বদলে শর্করা জাতীয় ফলমূল খেলে এই শর্করা এর অভাব হবে না।
আবার চিনির বদলে মধু খাওয়া যেতে পারে। প্যাকেজ খাবার ও কোমল পানীয়তে অতিরিক্ত চিনি থাকে, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তাই ওজন কমাতে এসব খাদ্যগ্রহণ করা যাবে না।

৩০ দিনে ১ কেজি কমানোর ডায়েট চার্ট

ওজন কমানোর ক্ষেত্রে আপনাকে সবার আগে খেয়াল রাখতে হবে আপনার খাদ্যাভ্যাস এর উপরে। এমন কিছু খাওয়া যাবে না যা আপনার মেদ বাড়াতে রাজা। পরিমিত খাদ্য গ্রহন ও খাদ্যের সঠিক অভ্যাস গড়ে তোলায় হলো ওজন কমানোর প্রথম ধাপ। চলুন আপনাকে একটি ডায়েট চার্ট দেই যা ফলো করলে ১৫ দিনে ৫ কেজি কমানো সম্ভব,
১৫-দিনে-৫-কেজি-ওজন-কমানোর-সহজ-ও-দ্রুত-উপায়
দিন সকালের নাস্তা মধ্যাহ্নভোজ বিকালের স্ন্যাকস রাতের খাবার
১ম দিন ১টি সিদ্ধ ডিম, ১ কাপ গ্রিন টি ১ বাটি ব্রাউন রাইস, গ্রিলড চিকেন, সালাদ ১টি কমলা গ্রিলড মাছ, ১ কাপ ডাল
২য় দিন ১ গ্লাস ওটস মিল্কশেক, ২টি বাদাম ১টি রুটি, ডাল, সবজি ৫টি আঙুর ১ বাটি স্যুপ, ১টি সবজি সালাদ
৩য় দিন ১ কাপ দই, ১টি কলা গ্রিলড মুরগি , সালাদ ১টি আপেল ১টি গ্রিলড চিকেন পিস, সালাদ
৪র্থ দিন ১ বাটি ওটস, ১ কাপ গ্রিন টি ১ কাপ ব্রাউন রাইস, সবজি এবং মাছ ১টি কলা ১টি রুটি, ১ কাপ সবজি কারি
৫ম দিন ১টি সিদ্ধ ডিম, ১ কাপ গ্রিন টি ১টি গ্রিলড ফিশ ফিলেট, সবজি ৫-৬টি বাদাম ১টি রুটি, ডাল, ১টি গ্রিলড চিকেন পিস, সালাদ
৬ষ্ঠ দিন ১টি কলা এবং ১ কাপ দই ১ বাটি ডাল, সবজি এবং ১টি রুটি ১ কাপ গ্রিন টি গ্রিলড মুরগির পিস, সবজি
৭ম দিন ১ বাটি ওটস, ১টি আপেল ১টি রুটি, সবজি, ১ কাপ ডাল ১টি আপেল সালাদ এবং চিকেন স্যুপ
৮ম দিন ১টি সিদ্ধ ডিম, ১টি কলা ১টি রুটি, ১ কাপ ডাল, সবজি ১ বাটি টক দই ১টি রুটি, চিকেন কারি
৯ম দিন ১ গ্লাস ওটস মিল্কশেক ১ কাপ ব্রাউন রাইস, সবজি ৫টি আঙুর ১টি চিকেন স্যান্ডউইচ, সালাদ
১০ম দিন ১টি কলা, ১ কাপ গ্রিন টি গ্রিলড মুরগি এবং ১টি রুটি ১টি আপেল সবজি স্যুপ, গ্রিলড ফিশ
১১তম দিন ১টি সিদ্ধ ডিম, ১ কাপ গ্রিন টি ১ কাপ ব্রাউন রাইস, সবজি, ডাল ২টি খেজুর ১টি রুটি, সবজি এবং চিকেন স্যুপ
১২তম দিন ২টি সিদ্ধ ডিম, ১ কাপ গ্রিন টি ১টি রুটি, সবজি, ডাল ১ কাপ গ্রিন টি ১টি রুটি, ডাল, সবজি
১৩তম দিন ২টি কলার মিল্কশেক ১টি রুটি, ১টি গ্রিলড ফিশ ফিলেট ৫-৬টি বাদাম গ্রিলড মুরগির পিস, সালাদ
১৪তম দিন ১টি সিদ্ধ ডিম, ১ কাপ গ্রিন টি ১টি রুটি, ডাল, সবজি ২টি খেজুর সবজি এবং চিকেন স্যুপ
১৫তম দিন ১ বাটি ওটস, ১টি ছোট আপেল ১টি রুটি, সবজি, ডাল ১ বাটি টক দই ১টি গ্রিলড চিকেন পিস, সালাদ

ওজন কমানোর সহজ উপায় নিয়ে লেখকের শেষ কথা

ওজন কমানো অনেক ধৈর্য ও সময় সাপেক্ষ একটি প্রসেস। তবে সঠিক অভ্যাসে আপনি আপনার প্রাপ্য ওজন পাবেন আশা করি। আমার আর্টিকেল অনুযায়ী যদি আপনি আপনার খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম এবং পর্যাপ্ত ঘুমের একটি রুটিন করেন তবে ১৫ দিনে ৫ কেজি কমানোর আশা করা যায়। এগুলো অভ্যাস তৈরি করুন এবং সুস্থ শরীরের অধিকারী হোন।

FAQ

প্রশ্নঃ কতদিনে ওজন কমানো সম্ভব?
উত্তরঃ ওজন কমানো নির্ভর করবে আপনার জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাসের উপর। স্বাস্থ্যকর উপায়ে কমাতে চাইলে ৩-৫ মাস লাগতে পারে।
প্রশ্নঃ ঘুমের অভাবে কি শরীরে ওজন বাড়ে?
উত্তরঃ হ্যাঁ, বাড়ে। ঘুমের অভাবে মেটাবলিজম কমে যার ফলে শরীরে ওজন বৃদ্ধি পায়।
প্রশ্নঃ প্রোটিন বেশি খেলে কি ওজন কমে?
উত্তরঃ পরিমাণমতো প্রোটিন খেলে ওজন কমবে। কারণ প্রোটিন জাতীয় খাবার অনেকক্ষণ পেটে ভরা ভরা ভাব রাখে এবং ক্ষুদা কমিয়ে দেই।
প্রশ্নঃ ব্যায়াম করে কি ওজন কমানো সম্ভব?
উত্তরঃ নিয়মিত ব্যায়াম, সঠিক খাদ্যাভ্যাস করলে অবশ্যই ওজন কমানো সম্ভব।
প্রশ্নঃ প্রতিদিন কতটুকু পরিমাণ পানি পান করা উচিত?
উত্তরঃ ২-৩ লিটার বা ৮-৯ গ্লাস পানি পান করা উচিত।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মাই আর্টিকেল কুইল এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url